ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পড়তে চাইলে এই বিষয় গুলো যেনে রাখা ভালো

এশিয়ার মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একটি সুপরিচিত নাম
এর সংক্ষিপ্ত নাম হল (ঢাবি)
এশিয়ার মধ্যে একটি স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ।

এইটি হাজার 921 সালে স্থাপিত হয়।

শিক্ষায়তনিক কর্মকর্তা 1817

প্রশাসনিক কর্মকর্তা 3408
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্সোনাল ওয়েবসাইট www.du.ac.bd
এখানে প্রায় ৩৭০৬৪ জন শিক্ষার্থী পড়ালেখা করে।
এটি একটি স্বায়ত্তশাসিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।
এশিয়ার মধ্যে এটি একটি স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে সেই প্রাচীনকাল থেকেই চলে আসছে।
এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে পড়ালেখা করার সুযোগ রয়েছে।
এখানে আপনার এডমিশন নিতে হলে বিভিন্ন বিষয়ে অত্যাধিক জ্ঞানের অধিকারী হওয়া অবশ্যক।
বাংলাদেশের মধ্যে যত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে তার থেকে বাছাই করা হলে দেখা যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ নানা ধরনের এবং সম্মান লাভ করে আসছেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের যতগুলো বিশ্ববিদ্যালয় আছে তার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
শিক্ষা ব্যবস্থার দিক থেকেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সকল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কয়েক ধাপ এগিয়ে।
আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ালেখা কোন বিকল্প নেই।
আধুনিক জ্ঞান অর্জনের ক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যতপ্রকার দ্রব্যসামগ্রী ল্যাব ম্যাটেরিয়ালস এবং ইলেকট্রিক যন্ত্র সামগ্রী ইত্যাদি যথেষ্ট পরিমাণে থাকে সবসময়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেকগুলো আবাসিক হল রয়েছে যেগুলো বাংলাদেশের একমাত্র হল বলে বিবেচনা করা হয় তার মধ্যে একটি হল কার্জন হল নামে পরিচিত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে আরও কিছু নতুন নতুন তথ্য এবং অজানা কিছু তথ্য জানার জন্য আমার দেওয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি ভিজিট করলে আপনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাচীন থেকে আধুনিক পর্যন্ত যত প্রকার তথ্যবলি আছে সকল তথ্য বলি আপনি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানতে পারবেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এমনই একটি বিশ্ববিদ্যালয়টি এশিয়ার মধ্যে 100 টি বিশ্ব বিদ্যালয়ের জায়গা দখল করে রেখেছে। এশিয়ার মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থানটি খুব স্মরণীয় হয়ে থাকবে সবসময়।সকল দিক থেকে শিক্ষাব্যবস্থা জ্ঞান চর্চা এবং রিসার্চ নিয়ে গবেষণা যতপ্রকার শিক্ষণীয় বিষয় বস্তু আছে সকল দিক থেকে একটি মানসম্মত বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে সেই প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই সুনামের খাতায় নাম লিখে এখন পর্যন্ত চলে আসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।