আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স সম্পর্কে আপনার অজানা তথ্য জেনে নিন ।

আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা , আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন এবং সুস্থ আছেন ।

আপনারা সুস্থ থাকবেন এটাই আমাদের প্রত্যাশা ।

আমরা তো বর্তমান সবাই আধুনিক যুগে বসবাস করে থাকি , অনেক কিছু আবিষ্কার হতে দেখি আমরা আমাদের এই পৃথিবীতে আমাদের এই দেশে। আমরা জানি মানুষ একটি বুদ্ধিমত্তা প্রাণী । এসব বুদ্ধি দিয়েই সব কিছু আবিষ্কার করে ।

আজকে আমি  আপনাদের জানাবো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর কিছু ধারনা ।

আপনারা সম্পর্কে জেনে খুব উপকার এবং ভবিষ্যতে ।

তোর কথা না বলে আজকের পোস্ট লেখা শুরু করা যাক ।

আর আমাদের এই পোস্ট গুলো যদি আপনার কাছে ভালো লাগে তাহলে একটি ভাল কমেন্ট করবেন এবং আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন যাতে তারাও এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সম্পর্কে জানতে পারে।

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স তৈরির কিছু তথ্য।

 

প্রাচীন মিশরের কৃত্রিম  বুদ্ধিমত্তার ছাপ  পাওয়া যায় । ১৯৪১ সালের ইলেকট্রনিক কম্পিউটার উন্নতির সাথে সাথে মেশিনের বুদ্ধিমত্তা তৈরিতে প্রযুক্তি উন্মোচিত হতে থাকে ।

যদিও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জনক কম্পিউটার প্রযুক্তিগত সহায়তা দিয়ে থাকে তথাপি .১৯৫০ সালের দিকে পর্যন্ত মানুষের বুদ্ধিমত্তার মধ্যে একটি যোগসূত্র রয়েছে অনাবিষ্কৃত ছিল আমেরিকান গণিতবিদের মধ্য নরবাদ এসম্পর্কে সর্বপ্রথম একটি প্রতিক্রিয়াঃ তথ্য পর্যবেক্ষণ করেন।

 

তার মতে সকল বুদ্ধিবৃত্তিক আচরণ প্রতিক্রিয়ার প্রক্রিয়ার ফল প্রক্রিয়াকে মেশিনের মাধ্যমে করা যায়। বিজ্ঞানীদের দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টার মধ্য কিছু একটা চিন্তা করার ক্ষমতা প্রদান করা সম্ভব এটি মূলত আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স একটি উদাহরণের মাধ্যমে বিষয়টি পরিষ্কার করা যেতে পারে এবং প্রতিক্রিয়ার প্রক্রিয়ার একটি সবচেয়ে পরিচিত উদাহরণ হল তাপক ব্যবস্থা একটি বাড়ির প্রকৃত তাপমাত্রাকে সেন্সরের মাধ্যমে গ্রহণ করে সংরক্ষিত প্রমাণ তাপমাত্রা সাথে তাপমাত্রা পরিমাণ বাড়ায় । কিভাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দ্রুত উন্নয়নের প্রভাবিত করে এরই ধারাবাহিকতায় 1956 সালে প্রথমবারের মতো একটি একাডেমিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা করা হয়।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বলতে বস্তুতপক্ষে যন্ত্রাংশের বুদ্ধিমত্তাকে বোঝায় আমরা যখন ইন্টেলিজেন্ট শব্দটি প্রয়োগ করি তার অর্থ আমার যন্ত্রাংশ সক্ষমতা পরিমাপ করি এটি তার পরিবেশকে বোঝে সে সম্পর্কে কার্যক্রম সম্পন্ন করতে উদ্যোগী হয় ।

কিসে কিসে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর ব্যবহার করা হয় ।

  • অর্থায়নঃব্যাংকিং পরিচালনা কার্যক্রম ও স্টকে লেনদেনের সময় ব্যবহার করা হয়।
  • হাসপাতালঃ স্টাফদের কর্ম তালিকার সময়।
  • অনলাইন সেবাঃ কৃতিম বুদ্ধিমত্তা ব্যব হার করে অনলাইন সাহাজ্যকারী হিসেবে ওয়েবপেজ এভটার দেওয়া হয়।
  • যানবহনঃগতির সাথে মিলিয় রেখে গাড়ির গিয়ার পরিবর্তন করা হয়।

 

 

এই ছিল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর সম্পর্কে কিছু ধারনা। আশা করি আপ্নারা নতুন কিছু জানতে পারলেন।

আজকের এই পোষ্ট এই পর্যন্ত । আশা করি পোষ্টটি পড়ে আপনার কাছে অনেক ভালো লাগবে।

 

ধন্যবাদ সবাইকে সবাই ভালো থাকবেন।

Related Posts

2 Comments

Leave a Reply

⚠️

Ad Blocker Detected

Our website uses advanced technology to provide you with free content. Please disable your Ad Blocker or whitelist our site to continue.