আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা, আশা করি সকলেই ভালো আছেন।
সুস্থ থাকতে জায়ফলের ব্যবহারঃ
১। গেটে বাতে জায়ফলের তেল মালিশ করলে উপকার পাওয়া যায় ।
২। খেলে মুখ সুগন্ধিত হয়।
৩। সঠিক পরিমাণে খেলে বহুমূত্র (ডায়াবেটিস) রােগ সারে।
৪। চোখের চুলকুনিতে জায়ফলের প্রলেপ লাগালে উপকার হয়।
৫। জায়ফল শুকনাে খােলায় ভেজে খেলে পায়খানা বন্ধ হয়।
৬। তেলের সঙ্গে মিশিয়ে কানে দিলে কানের বধিরতা (কান কালা) হওয়া সারে।
৭। জায়ফলের সর্মা পরলে চোখের রােগে উপকার হয়।
৮। ঘামের দুর্গন্ধ নষ্ট হয়, বায়ু নিঃসারিত হয়ে যাওয়ার জন্যে বায়ুর আধিক্য কমে যায়।
৯। জায়ফল ভাতে ফ্যানে ঘষে খাওয়ালে হেঁচকি ও বমিভাব সেরে যায়।
১০।জায়ফল ও শুঠ (শুকনাে আদা) গাওয়া ঘিয়ে ঘষে চাটালে বাচ্চাদের সর্দির জন্যে যদি পেটের অসুখ করে তা সারবে।।
১১। জায়ফলের চূর্ণ গুড়ে মিশিয়ে ছােট ছােট গুলি পাকিয়ে নিতে হবে। এই গুলি আধ ঘন্টা অন্তর খাওয়ালে এবং তার সঙ্গে একটু গরম পানি খাওয়ালে কলেরার বা আন্ত্রিক রােগের পায়খানা (মল নিষ্কাশন) বন্ধ হয়।
১২। জায়ফল, খারিক (কবিরাজি দোকানে পাওয়া যায়) আফিম সমপরিমাণ নিয়ে এবং পানের রসে বেটে ছােলার দানার আকারে গুলি তৈরি করতে হবে। এই হল আয়ুর্বেদের বিখ্যাত জাতিফলাদি গুটিকা। খাওয়ালে সব রকমের দাস্ত (পায়খানা) বন্ধ হয়।
১৩। জায়ফলের এক দু ফোটা তেল বাতাসার বা চিনির সঙ্গে মিশিয়ে খেলে পেট ব্যথা ও গ্যাস সারে।
১৪। একটা জায়ফলের এক চতুর্থাৎশ গুড়াে পানিতে মিশিয়ে খেলে ঘুম ভাল হয়।
১৫। জায়ফল ঘষে তার প্রলেপ কপালে লাগালে ঘুম ভাল হয়।
১৬। জায়ফলের তেল সর্ষের তেলের সঙ্গে মিশিয়ে সন্ধি বা গাঠের পুরানাে ব্যথায় বা ফোলায় মালিশ করলে সেই জায়গাটা গরম হয়ে যায়, অসাড় সঙ্গে সাত ঘাম বেরােয় সন্ধিবাতের জন্যে আড়ষ্ট হয়ে যাওয়া সন্ধিস্থল আবার সচল হয় এবং সন্ধিবাতের (গেঁটেবাত) উপশম হয়।
১৭| জায়ফলের তেল দিয়ে তৈরি করা মলম লাগালে ব্রণ, ঘা ইত্যাদি তাড়াতাড়ি সে যায়।
9 Comments
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.
Valo post
gd post
Nice
helpful পোস্ট
good post
❤️
nice post
Ok
ধন্যবাদ