Cheap price backlink from grathor: info@grathor.com

সর্দি, কাশি ও জ্বর হতে বাঁচতে হলে জানতে হবে

আবহাওয়ার পরিবর্তনে আমরা প্রায়ই সর্দি, কাশি ও জ্বরের কবলে পড়ছি। এই সময়ে নানা ভাইরাল ইনফেকশনে ভুগতে হয় আমাদের। এই জ্বর, সর্দি, কাশির রয়েছে কিছু আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা।
রসুন: ৫ থেকে ৬ কোয়া রসুন থেঁতো করে খেতে হবে। কিংবা স্যুপের সঙ্গে মিশিয়েও খেতে পারেন।

Marketing

আদা: জ্বর কমাতে এক কাপ আদার রসে মধু মিশিয়ে খেতে হবে। এতে ভাল ফল পাবেন।

দারুচিনি: ঠাণ্ডা লাগা, গলা ব্যথা, কফ সারাতে দারুচিনির জুড়ি নেই। এতে আছে অ্যান্টি ফাংগাল, অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি ভাইরাল উপাদান । এক চামচ দারুচিনির গুঁড়ো মধুর সাথে মিশিয়ে তিন দিন দুই থেকে তিন বার খেয়ে দেখেন কি হয়।

তুলসী পাতা: গলা ব্যথা, জ্বর, সর্দি, ব্রঙ্কাইটিস, ম্যালেরিয়া এবং আরও অনেক রোগ সারাতে তুলসী পাতার রস বেশ উপকারী। এতে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিবায়োটিক এবং আরও অনেক উপাদান রয়েছে। ৮ থেকে ১০টি তুলসী পাতা ভালো করে পানিতে ধুয়ে নিন। তারপর গরম পানিতে বেশ কিছুক্ষণ ধরে পাতাগুলো ফোটান। সেই ফোটানো পানি এক কাপ করে প্রতিদিন খেয়ে নিন।

ধনে বীজ: রান্নায় স্বাদ বাড়াতে আমরা ধনে বীজ ব্যবহার করে থাকি। রান্নার স্বাদ বাড়ানোই নয়, ভাইরাল ইনফেকশন প্রতিরোধ করতে এটি অত্যন্ত উপকারী। শুধু তাই নয় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও এটির জুড়ি নেই।
ইউক্যালিপটাস তেল নাকি মেনথলঃ বুকে ঘষে কিংবা ফুটন্ত পানিতে দু-এক ফোঁটা দিয়ে তার বাষ্প টানলে নাক পরিষ্কার হয়।
ফলঃ আপেল, কমলালেবু, আঙুর, আনারস ইত্যদি ফলে ভিটামিন সি এবং ভিটামিন এ রয়েছে। তাই জ্বরের সময় ফ্রুট সালাদ খাওয়া উচিত বেশি করে।
কিসমিসঃ জ্বরের সময় মাঝেমধ্যেই দুটি বা একটি করে কিসমিস খাওয়া ভালো কারণ এতে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট।
কমলার রসঃ দিনে দুইবার কমলালেবুর রস খেলে উপকার পাওয়া যাবে।
টোটকা তুলসি-মধুঃ প্রতিরোধে পরিচিত । জ্বর হলে একটি-দু’টি টোটকা তুলসি-মধু পাতা চিবিয়ে খেলেও সর্দি-কাশিতে উপকার হবে।
লেবুর রসঃ লেবুর রস মুখে রুচি আনতে সাহায্য করে তাই লেবু বা লেবুর শরবত খাওয়া যেতে পারে।
জ্বর হলে প্রাথমিকভাবে পুরো শরীর ভেজা নরম কাপড় বা তোয়ালে দিয়ে একটানা কয়েকবার আলতো করে মুছে দিলে শরীরের তাপমাত্রা কমে যায় এবং খুব ভালো বোধ করে আক্রান্ত রোগী। এ কাজে স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি ব্যবহার করতে হবে। খুব ঠাণ্ডা পানি আবার ব্যবহার করা ঠিক হবে না। ডাক্তাররা প্রচুর পানীয় পানের সুপারিশ করেন, বিশেষ করে পানি এবং সাথে কিছু পরিমাণ চা বা কফি।

Related Posts

6 Comments

Leave a Reply