Cheap price backlink from grathor: info@grathor.com

মোবাইল ফোন ব্যবহারের সুবিধাসমূহ-

           বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

Marketing

আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ,

আশা করি সবাই ভালো আছেন।

মোবাইল ফোন যা সেল ফোন নামেও পরিচিত। আমরা যেভাবে কাজ করি, সামাজিকীকরণ করি, সংগঠিত করি যদিও অবশ্যই এগুলোর কিছু নেতিবাচক দিক রয়েছে তথাপি এর অনেকগুলি সুবিধাও রয়েছে। মোবাইল ফোনের মূল সুবিধাসমুহ জানুন-

১৯৮০ এর দশকে ফোনগুলো ছিলো বিশাল গাড়ির মতো। মোবাইল ফোনগুলি কয়েক বছর আগেও ডেস্কটপগুলিতে দেখা গেছে এবং যা মাল্টিমিডিয়া যোগাযোগ ডিভাইসে পরিণত হয়েছিল।

মোবাইল ফোন ব্যবহারের সুবিধাসমূহঃ

১। মোবাইল ফোন দিয়ে বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে সহজেই যোগাযোগ করা যায়।

২। আকারে ছোট হওয়ার বহন করা এবং এক হাতে ব্যবহার সুবিধাজনক।

৩। এর দ্বারা ফটো তোলা এবং ভিডিও করা যায়।

৪। টেক্সটিং বা ম্যাসেজিং করা যায়।

৫। মোবাইল ফোন ব্যবহার ফ্যাশন হিসাবেি আত্ম-প্রকাশ করা যায়।

৬। বিনোদনমুলক কাজ সমূহ মোবাইল দ্বারা করা সম্ভব।

৭। এটার অভ্যন্তরে যাবতীয় কার্যাদি নোট করে রাখা যায় এবং অনুস্মারক থাকে।

৮। রিয়েল টাইমে ভিডিও দেখার সুবিধা।

৯। ক্যালেন্ডার থাকায় দিন তারিখ মনে রাখার বাড়তি ঝামেলা পোহাতে হয়না।

১০। মানচিত্র, নেভিগেশন এবং ভ্রমণ ইত্যাদি সম্পর্কিত নির্দেশনাও আধুনিক ফোনগুলেতে অন্তর্ভুক্ত থাকে।

১১। অনলাইন ব্যাংকিং এবং ফিনান্স পরিচালনা মোবাইল ফোনে অধিক সহজতর।

১২। মোবাইল ব্যবহার করে অনলাইনে যেকোনো বই পড়া যায়।

১৩। ইলেকট্রনিক সকল ডিভাইসের রিমোট হিসেবেও এটি কাজ করে থাকে।

১৪। জরুরীভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের সেবা পাওয়া যায়।

১৫। ঘড়ি এবং অ্যালার্ম ঘড়ির ব্যবহারে এটি অতুলনীয়।

১৬। গণক বা ক্যালকুলেটর সকল মোবাইলেই থাকে।

১৭। ফ্ল্যাশলাইট / টর্চ লাইট থাকায় আলাদা কিছু সাথে রাখতে হয়না।

১৮। সংবাদ, খেলাধুলা, এবং সরাসরি ইভেন্টগুলিতে মোবাইলের মাধ্যমে অংশগ্রহণ করা যায়।

১৯। অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রমাণ সংগ্রহের ক্ষেত্রে এটি স্পাই হিসেবে কাজ করে।

২০। শিক্ষা এবং গবেষণা সংক্রান্ত কাজের ক্ষেত্রে মোবাইলের ব্যবহার অনেকাংশে সহজ।

আজ এ পর্যন্তই। আল্লাহ হাফেজ

Related Posts

7 Comments

Leave a Reply