এই মহাবিশ্বকে নিয়ে সকল বিজ্ঞানীদের কৌতুহল রয়েছে ।আজ আমি আপনাদের সাথে মহাবিশ্বের কিছু রোমাঞ্চকর তথ্য শেয়ার করব ।আমরা জানি হীরা খুব মূল্যবান রত্ন ।কোহিনুর হল এখন পর্যন্ত পাওয়া পৃথিবীর সবচেয়ে বড় হীরা ।বিজ্ঞানীরা এখন ধারণা করেছেন যে মহাবিশ্বের যেসব সাদা বামন গোত্রের তারা রয়েছে, সেগুলো আসলে প্রচণ্ড চাপে কার্বন। মানে হীরা। মহাবিশ্বে কিন্তু নিখুঁত সময়ের ঘড়ি রয়েছে ।সেগুলো হলো পালসার। পালসার আসলে নিউট্রন ।এগুলো খুব বিচিত্র ।এদের পরিমণ্ডল থেকে বিকীর্ণ হয় সূক্ষ্ম তড়িৎ চুম্বক রশ্মি ।যখন নিজের অক্ষের চারপাশে পালসার আবর্তন করে সেই সুক্ষ রশ্মি ও মহাকাশে আবর্তন করে। পৃথিবী থেকে নির্দিষ্ট সময় অন্তর দেখা যায় সে রশ্মি ।নক্ষত্রের অঞ্চল যখন পৃথিবীর মুখোমুখি হয় সেই তখন রশ্মি দেখা যায়। ১৯৮২ সালে যে পালসার দিয়ে আবিষ্কৃত হয়েছিল তাকে বিজ্ঞানীরা বলেছেন মহাবিশ্বের ঘড়ি ।এত নিখুঁত তার সময়ের আবর্তন।এই পালসারটি তার অক্ষের চারপাশে প্রতি সেকেন্ডে 642 বার আবর্তন করছে। প্রতি 1.56 মিলিসেকেন্ডে একবার। এই সময়ের কোন পরিবর্তন হচ্ছে না। আরিশবোমান মন্দির থেকে পর্যবেক্ষণ চালিয়ে এ তথ্য জানা গেছে ।জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা মানমন্দির থেকে পর্যবেক্ষণ চালিয়ে নতুন এক তত্ত্ব আবিষ্কার করেছেন। তারা সৌরমণ্ডলের দূরতম গ্রহ প্লুটোতে গ্রহন দেখতে পেয়েছেন।১৯৩০ সালে আবিষ্কৃত হয়েছিল প্লুটো গ্রহ। গ্রহটি এত ছোট যে দুরবিনে তা ধরা পড়েনি ।সূর্যকে প্রদক্ষিণ করতে এই গ্রহের সময় লাগে 248 বছর। সূর্য থেকে দূরত্ব প্রায় 600 কোটি কিলোমিটার। বিজ্ঞানীরা দেখলেন যে গ্রহটি আড়াল করার ফলে প্লুটোর এ গ্রহণ হয়েছে। পৃথিবীতে থেকে প্লুটোর গ্রহণ হতে দেখা যায় প্রতি 124 বছরে একবার। প্লুটোর উপরিভাগে রয়েছে মিথেনের বরফ । প্লুটোর ব্যাস 22 শত কিলোমিটার। বিজ্ঞানীরা অনুমান করেছেন কোন একসময় হয়তো প্লুটো ইউরেনাসের উপগ্রহ হয়ে বিরাজ করতো। মহাকাশযানে করে যারা পাড়ি দেয় তাদের বিচিত্র সব অনুভূতি হয় ।শূন্য মধ্যাকর্স্বানের জন্য তাদের এক রকম অনুভূতি হয়। মহাকাশযানে তারা হালকা হয়ে ভেসে বেড়ান। সেখানে সামান্য ধাক্কাতেই শূণ্মমধ্যাকর্ষণ পরিবেশে একটি বস্তু অনেক দূর পর্যন্ত যেতে পারে। এই রকম পরিবেশে থাকার ফলে তাদের শরীরের বেশ কিছু পরিবর্তন হয়। গবেষণা করে দেখা গেছে মহাকাশে তিন মাস অবস্থান করলে শরীরের হাড়ের ক্যালসিয়াম কমে যায়। এর ফলে অস্থি ভঙ্গুর ও দুর্বল হয়।
Related Posts
Hey there! Ever wondered what makes you, you? The answer lies in the tiny world of molecules inside your cells. Two…
NEC Corporation, formally known as Nippon Denki Kabushiki Gaisha, has been an integral part of Japan’s technological evolution for decades.…
কম্পিউটার! বর্তমান যুগে এই শব্দটির সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত। টেবিলের ওপর টিভির মত দেখতে একটি যন্ত্র আর টেবিলের নিচে বাক্সের…
আমাদের অনেকের মনে প্রশ্ন: ন্যানো টেকনোলজি কি, ন্যানো টেকনোলজি বলতে কি বুঝায়. ন্যানো টেকনোলজি কিভাবে আমাদের উপকারে আসে, উৎপত্তি এবং…
টিনএজে বলতে কাদের বোঝায় তা আর নতুন করে বলার দরকার নেই। মনস্তত্ত্ববিদরা তাদেরকে আলাদা প্রজাতি হিসেবেই বিবেচনা করে। তারা একই…
4 Comments
Leave a Reply Cancel reply
You must be logged in to post a comment.
অজানা তথ্য।
😳😳
দারুণ!
Darun