বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রযাত্রায় আমরা আজ এত দূর পর্যন্ত আসতে পেরেছি।কারন বিজ্ঞানীরা যদি তাদের চেষ্টা না চালিয়ে যেতো তাহলে হয়তো বর্তমান এই যুগটা আমরা আর পেতাম না।আজ তাদের কারনেই আমরা এত দূর আসতে পারছি।আদিম কালে যখন যে যুগ ছিল তখন কিন্তু মানুষের চলা ফেরাতে অনেক অসুবিধা হয়েছে।তখন কিন্তু আমাদের বাড়ি,গাড়ি যোগাযোগের ব্যবস্থা কিছুই ছিলনা।তখন তাদের জীবন জাপনে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে।আর তার পরেই তারা চিন্তা করতে লাগলো যে কি ভাবে আমরা সুন্দর ভাবে জীবন যাপন করতে পারি।আর তার পর থেকেই শুরু হলো সব কিছু নিয়ে গবেষণা।তারা গবেষণা শুরু করল অনেক ভাষা নিয়ে আর ভাষা নিয়ে গবেষণা করার সময় তারা একটি একটি করে দেশ তৈরি করল এবং তার পর থেকেই জনসংখ্যা গুলোও অনেক বারতে থাকলো।আর তার পর থেকেই তারা এক এক দেশে বিভক্ত হয়ে বসবাস করতে শুরু করল।আর এই সব গবেষণা শেষ হওয়ার পর তারা যোগাযোগের জন্য আবার গবেষণা শুরু করল।তার পর আস্তে আস্তে যোগাযোগের ব্যবস্থাটাও অনেক উন্নত হতে থাকল।আর তার পর তারা তৈরি করল টেলিফোন তৈরি হওয়ার পর তারা শুধু দরকারী কাজের জন্য এক দেশ থেকে অন্য দেশে যোগাযোগ করতো।আর এভাবেই আস্তে আস্তে তৈরি হলো ছোট নোকিয়া মোবাইল এবং এটি তারা প্রতি দেশে দেশে দিয়ে দেয়।আর তারপর আস্তে আস্তে তৈরি হয়ে গেল আরো স্কেনটাস যেটা শুধু কাচের মধ্যে হাত কাজ করা হতো।আর বর্তমানে এখন মানুষ এই স্কেন টাস মোবাইল ব্যবহার করে আসছে এবং বিজ্ঞানীরা এটিকে আপডেট করে আরো অনেক উন্নত মানের করে দিছে।আর তার পর তৈরি হলো ইন্টারনেট আর তার পর বিশ্বের সমস্ত খবর পাওয়ার জন্য মহাকাশে পাঠানো হলো সেটেলাইট আর মাধ্যমে আমরা বিশ্বের সমস্ত খবর খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে দেখতে পারছি।আর বর্তমানে এখন আমাদের আর আগের মতো কোনো কষ্ট করতে হচ্ছে না আমরা ঘরে শুয়ে বসেই খুব অল্প সময়েই খুব কম পরিশ্রম করে সব কিছু উপভোগ করতে পারছি।শুধু এই কয়টা জিনিস না বিজ্ঞানীরা আরো শত শত জিনিস তৈরি করছে যেগুলো বলে কখনো শেষ করা যাবে না তার কিছু হচ্ছে যেমন :কম্পিউটার,মোবাইল,টেলিফোন,টেলিভিশন,ইন্টারনেট,সেটেলাইট,রকেট,উরোপ্লেন,আরো অনেক বর বর যানবাহন যে গুলো ব্যবহার করে আমরা আকাশ পথে চলতে পারছি।ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিশ্বের কোথায় কি হচ্ছে সমস্ত খবর নিমিষেই পেয়ে যাচ্ছি।সেটেলাইট এর মাধ্যমে জিপিএস ব্যবহার করে পথ দেখতে পারছি।মোবাইলের মাধ্যমে এক দেশ থেকে অন্য দেশে যোগাযোগ করতে পারছি।আর যানবাহনের মাধ্যমে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় খুব অল্প সময়ের মধ্যেই চলে যেতে পারছি।তাহলে দেখুন বিজ্ঞান আমাদের কত সুযোগ সুবিধা করে দিয়েছে।আর আমরা কত সুন্দর ভাবে আমরা আমাদের জীবন চালাতে পারছি।আর এই কিছু একমাত্র তাদের জন্যই সম্ভব হয়েছে।
Related Posts
Hey there! Ever wondered what makes you, you? The answer lies in the tiny world of molecules inside your cells. Two…
NEC Corporation, formally known as Nippon Denki Kabushiki Gaisha, has been an integral part of Japan’s technological evolution for decades.…
কম্পিউটার! বর্তমান যুগে এই শব্দটির সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত। টেবিলের ওপর টিভির মত দেখতে একটি যন্ত্র আর টেবিলের নিচে বাক্সের…
আমাদের অনেকের মনে প্রশ্ন: ন্যানো টেকনোলজি কি, ন্যানো টেকনোলজি বলতে কি বুঝায়. ন্যানো টেকনোলজি কিভাবে আমাদের উপকারে আসে, উৎপত্তি এবং…
টিনএজে বলতে কাদের বোঝায় তা আর নতুন করে বলার দরকার নেই। মনস্তত্ত্ববিদরা তাদেরকে আলাদা প্রজাতি হিসেবেই বিবেচনা করে। তারা একই…
10 Comments
Leave a Reply Cancel reply
You must be logged in to post a comment.
Nc
Good post
nice
nice
Nice
Ok
Nice
❤️
Nice
Thanks