বন্ধুরা বাকি অংশ নিয়ে আবারো হাজির হলাম প্রথম দিন তো এইজন্য তেমন একটা ক্লাস হলোনা শুধু পরিচয় পর্ব আর কিছু কথা বলে মেম এবং স্যার চলে গেলেন।তখন তো আমরা ষষ্ঠ শ্রেণীতে তাই হাই কিংবা হ্যালো বলে কারো সঙ্গে পরিচিত হওয়া হয়নি।যাইহোক আমি মুল কথায় ফিরে আসি আমরা দুই জন একে অপরের দিকে তাকিয়ে শুধু হাসতাম এই ভাবে চলেগেল একটি বছর অর্থাৎ বিজয় দিবসের দিনে দৌড় প্রতিযোগিতায় আমরা উভয়ই অংশগ্রহণ করি তো বর্ণী প্রথম হয়।ও আমাকে জিজ্ঞেস করে”তুমি দৌড়েবে পারনিননে কোমো”আমি বললাম,আসলে আমি প্রথমের দিকে সবার সামনেই ছিলাম দৌড়ের মাঝে একজন আমাকে টেনে ধরে এই জন্য।অত:পর বর্ণী হেসে ওখান থেকে চলে যায়।এবার আমরা সপ্তম শ্রেণীতে উর্তীন হয়েছি মারফিয়া আর বর্ণী এখন বেস্ট ফ্রেন্ড আমার সাথেও ওর একটু ভাব হয়েছে।ক্লাস এবং ক্লাসের বাইরে বর্ণীর সাথে আমার কথা হতোনা বললেই চলে শুধু একে অপরের দিকে তাকাতাম আর হাসতাম তখনও ভালোবাসার কথা বলা হয়নি ওকে আর হবেই বা কিভাবে তখন তো ভালোভাবে বুঝতামই না ভালোবাসা কি?যদিও বা কথা বলতাম মারফিয়ার সঙ্গেই বেশী তো একদিন বর্ণীকে একটা ক্লিপ এবং চেন গিফট দিতে চাইলে ও বলে নিবেনা তো আমি আর জোরাজুরি না করে তার পরদিন খাতার পাতা চিরে বাড়ি থেকে একটা প্যাকেট তৈরী করে ওর মধ্যে ক্লীপ,চেন,সেফটিপিন ভরে নিয়ে যাই এবং মারফিয়া কে গিফটগুলো দেই ওকে দেওয়ার সময় বলেছিলাম তোমাকে বন্ধু হিসেবে দিলাম ও তা গ্ৰহন করে ওকে আবার পরে আসতে বলছিলাম।যে পরে আসলে খুব খুশি হবো।পরের দিন ও তাই করল মাথায় সেই ক্লিপ টা যা বর্ণী কে দিতে চেয়েছিলাম।আমি ওটা এই কারণে মারফিয়াকে দিয়েছিলাম যেন বর্ণী দেখে হিংসা করে।হয়তোবা মনে মনে হয়তো একটু ঈর্ষান্বিত হয়েছিল কিন্তু তা প্রকাশ পায়নি।ওকে একদিন না দেখলে আমার ভালো লাগতোনা।মাথা ঘুরত,বিষন্ন হয়ে যেতাম মনো মালন্য হলেও তাই ওর উপর কখনো রাগ হলে ওর দিকে আর তাকাতাম ও যদিও বা বিষন্ন হয়ে যেত কষ্ট পেত তার থেকে বেশি কষ্ট পেতাম আমি পরে আবার সব ঠিক হয়ে যেত।তাছাড়া ও যে বেন্চে বসত তার সোজা আমি ও বসতাম এভাবে হেসে খেলে আবার পেরিয়ে গেল একটি বছর।এখন আমরা অষ্টম শ্রেণীতে উর্তীন হয়েছি এখানে আবার ‘ক’এবং ‘খ’ শাখা একত্রে ক্লাস হয় একটা বড় ক্লাস রুমে আমি ক্লাসের যেখানে বসিনা কেন শুধু এই মন ওকেই খোজে।এক সঙ্গে প্রাভেট পড়তাম একদিন ও ক্লাস মিস দিতাম না আমার বাবা-মা ভাবে ছেলের পড়ালেখায় খুব মনোযোগ ওরা তো আর জানেনা যে প্রতিদিন কেন স্কুলে যাই এই কথা বলার কারণ হচ্ছে আমি পড়ালেখায় সিরিয়াস হই অষ্টম শ্রেণী থেকে আর কি।এর পর জে এস সি টেস্ট পরিক্ষা হয়।রেজাল্ট খুব একটা ভালো হয়নি কারন ৩.৬৭ পেয়েছিলাম তাই বাড়ি থেকে বাবা মার একটা চাপ ছিল।তিন মাস আর বাকি বাড়িতে শুধু পড়া আর পড়া যাই হোক পরীক্ষার দিন ঘনিয়ে আসল বর্ণীর সাথে আমার একেবারে রাস্তায় দেখা হয় পরীক্ষা দিতে যাওয়ার দিনে তারপর যা ঘটল….আজ এই পর্যন্তই বাকি পার্ট খুব শীঘ্রই আপলোড দিব ইনশাআল্লাহ।
Related Posts
In recent years, cryptocurrency has taken the world by storm. With Bitcoin leading the way, many people are interested in…
Cryptocurrency mining has become a buzzword in the financial world, attracting both seasoned investors and curious newcomers. If you’ve ever…
Hypixel Skyblock is one of the most popular mini-games on the Hypixel server, combining the thrill of adventure with unique…
বর্তমান সময়ে ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতে বড় ধরনের পরিবর্তন এসেছে, এবং এর সঙ্গে উঠে এসেছে অনেক নতুন নতুন ডিজিটাল মুদ্রা। MemeFi Coin…
অনেকেই আছেন যারা ফ্রিল্যান্সিং তথা তেমন কোনো কাজ পারেন না। অনেকের হয়তো কম্পিউটার নেই বলে আর্নিং করতে চেয়েও করতে পারছেন…
5 Comments
Leave a Reply Cancel reply
You must be logged in to post a comment.

Nice
ধন্যবাদ
❤️
Hur
What!!!!!