কিছু দিন হলো ঘটে যাওয়া আন্দোলন নিয়ে কিছু কথা না বলে পারছি না। নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের সূত্রপাত হয়েছিল অনেক আগে চলচিত্রএকজন খ্যাতিমান পরিচালকের সড়ক দূঘর্নাকে কেন্দ্র করে সেটা অামরা সবাই জানি। কিছু দিন ধরে ইস্কুল কলেজের বাচ্চারা এই দাবি নিয়ে আন্দোন শুরু করে তাদের প্রিয় বন্ধু সহপাঠীদের সড়ক দূঘটনা মৃত্যু নিয়ে। একটা ন্যায্য দাবী নিয়ে তারা রাস্তা ছিল। কিন্তু আমরা সবাই কি দেখলাম ছাত্রদেের যে ভাবে পুলিশ পেটালো ছাত্রলীগ পেটালো এটা সতেচনা নাগরিক হিসাবে আপনার আমার পক্ষে মেনে নেয়া অসম্ভব। আজ বাচ্চাদের সাথে সরকারের যে আচারণ তাতে আবার সরকার প্রমাণ করলো তার মানুষের জন্য রাজনীতি করে না ক্ষমতার জন্য করে যে কোন উপায়ে তার নিজের সিংহাসন ঠিকে রাখতে চায়। আজ সরকার আমাদের মৌলিক অধিকার কেড়ে নিয়েছে। কথা বলার অধিকার নেই কে জানে হয়তো এই পোষ্টের কারণে তথ্যা আইনে মামলা হতে পারে আমরা উপর।আন্তজাতীক খ্যাতি সম্পন্ন অলোক শিল্পি ও সংবাদিক শহিদুল আলম কে যখন কমান্ড স্টাইলে গ্রেফতার করা হয় কেন উনি কি আই্এস জংঙ্গী হয়তো সরকার জংঙ্গী বলতো কিন্তু আন্তজাতীক চাপের কারণে পারেনি। তার অপরাধ কি ছিল এই সরকারকে স্বৈরাচার সরকার বলা অনিবাচিত সরকার বলা তিনি ঠিক কথা বলেছেন। আজ বাচ্চারা আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিছে দেখ তোমদের কে কোন দানব শাষণ করছে। আজ সরকারের দানবীয় চেহারা বাচ্চারা উনন্মোচন করে দিয়েছে। সরকার কোন আন্দোলন কে সহ্য করতে পারে না। এটা কোন রাজনৈতিক আন্দোলন ছিল না। গতকাল চিত্র নায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন কথা বলতে গিয়ে কেদেই ফেলেছিলেন তিনি বলেছিলেন বাচ্চারা তোমাদের জীবন আমরা কাছে অনেক মূল্যবান এই আন্দোলনের জন্য তোমাদের জীবন কে নষ্ট করে দিতে চাই না। এই হলো আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশ কি হবে এই ডিজিটাল বাংলাদেশ দিয়ে যে দেশের ভবিষৎ কর্ণধার যারা হবে তাদের কে এইভাবে রাস্তা পিটিয়ে মূত্যুর দিকে দিয়ে। আজ আমাদের প্রধান মন্ত্রী ছাত্রদের উপর ঝাপিয়ে পড়া ছাত্রলীগদের ক্যাডারদের দেখতে যান বিদেশে চিকিৎসার জন্য জন্য তাদের বিদেশ পাঠাতে চান সরকারী খরচে তাদের চিকিৎসা হচ্ছে কিন্তু হাসপাতালে পড়ে থাকা আহত ছাত্রদের দেখার কেউ নাই তিনি কি শুধু ছাত্রলীগ নামের কুলাঙ্গাদের প্রধানমন্ত্রী তিনি আমাদের প্রধানমন্ত্রী নন। পাকিস্থান ও চেয়ে ছিল আমাদের মুক্তি সংগ্রামকে শেষ করে দিতে তাই তার 25শে মার্চ রাতে শত শত বাঙ্গালীকে হত্যা করে মুক্তিকামী মানুষদের কে দমিয়ে দিতে। কিন্তু তার পরেই আমাদের মুক্তির সংগ্রাম সবত্র ছড়িয়ে পড়ে আমরা পাই স্বাধীন বাংলাদেশ। বাঙ্গালী জাতি ভীতু জাতি নয়। ছাত্রদের পিটিয়ে আন্দোলন বন্ধ করা যাবে না আন্দোলন চলবে এই আন্দোলন অচিরেই শুরু হবে আবার নতুন উদ্দমে। মানুষ নিশ্চয়ই এক সময় রাস্তায় নেমে আসবে সে দিন আসতে আর বেশী দেরি নাই। নিঃশ্বর্ত মুক্তি চাই শহিদুল আলমের।
Related Posts
এদেশের সাধারণ মানুষ যেন ইচ্ছা করেই নোংড়া থাকতে পছন্দ করে। সাধারণত যারা সরকারি বা প্রাইভেট কোম্পানীতে চাকুরি করে তারা এক…
বাংলাদেশে যত দিন যাচ্ছে, নারী নির্যাতন ততই বাড়তে থাকছে। আপনি যদি নারী হয়ে থাকেন, সেই সাথে বাংলাদেশে বাস করেন তাহলে…
“আপন আলোয় জ্বেলে ওঠো” এই লাইনটাতেই লোকানো অনেক কথা। আমাদের সমাজের বহু শিক্ষিত মায়েরাই পিরিয়ড নিয়ে কথা বলতে একটু অস্বস্তি…
আমাদের প্রচলিত সমাজে মেয়ে হয়ে জন্মানো একটা অভিশাপও বটে। একটা মেয়ে সবসময় অসহায়, চলতে-ফিরতে, উঠতে-বসতে।মন চাইলে নিজের ইচ্ছেমতো চলতে পারে…
সাম্প্রতিক বিশ্ব যখন কোভিড-১৯ নিয়ে মোকাবিলা করতে হিমশিম খাচ্ছে তখন বাংলাদেশ পরিচিত হচ্ছে নতুন এক মহামারি, ধর্ষণের সাথে। যেদিকে দুচোখ …
13 Comments
Leave a Reply Cancel reply
You must be logged in to post a comment.
Good
একমত
Nice
Very good
thanks
Hm
Ok
Good post
good
nice
Nice
Thanks
ok