Cheap price backlink from grathor: info@grathor.com

অবশেষে বাংলাদেশের শুরু হলো প্লাসমা চিকিৎসা

অবশেষে বাংলাদেশের শুরু হলো প্লাসমা চিকিৎসা

Marketing

প্রায় সকল দেশে প্লাসমা চিকিৎসা ক্লিনিক্যাল ভাবে শুরু হলেও এতদিন বাংলাদেশ তা শুধু করা যায়নি। প্রায় অনেক দেশ তা করে এসেছিল করোনা ভাইরাস চিকিৎসায় প্লাজমা শতভাগ কার্যকর ফলাফল দিচ্ছে কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য না করায় এতদিন শতভাগ নিশ্চিত কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছিল না কোন দেশ। সম্প্রতি ভারত সহ বিভিন্ন দেশ দাবি করে এসেছিল যে কারণ চিকিৎসা অনেক কার্যকর এবং তারা এর ফল প্রত্যক্ষ করেছেন সে সুবাদে বাংলাদেশে শুরু হল করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে প্লাসমা চিকিৎসা। এরই সুবাদে আজ সরোয়ারদি মেডিকেল কলেজে হাসপাতালেৱ একজন ডাক্তার প্লাসমা দিলেন। যার ফলে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো মা চিকিৎসা অগ্রগতি হচ্ছে। এরোই মাধ্যমে  ঢাকা মেডিকেলে মূলক চিকিৎসা শুরু হল ,তবে দেশের চিকিৎসকদের মতে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে প্লাজমা চিকিৎসা শতভাগ নিশ্চয়তা দিবে তা এখনো গবেষণা ধিন। তাই তারা প্লাজমা চিকিৎসাকে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধের চিকিৎসা বলতে নারাজ। তাদের মতে দেশে তাজমা চিকিৎসা এখনো ক্লিনিক্যাল ট্রিয়াল হয়নি এরই ফল শ্রুতিতে প্লাজমার ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে করা হবে এবং এই ট্রায়ালের ফলাফল অনুযায়ী ভবিষ্যতে এর চিকিৎসার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।
উল্লেখ্য যে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের জন্য বিশেষজ্ঞরা করোনা ভাইরাস এ আক্রান্ত রোগীদের দুইটি আলাদা গ্রুপে ভাগ করবেন। দুইটি গ্রুপের একটি গ্রুপকে প্লাজমা চিকিৎসা দেওয়া হবে এবং অন্য গ্রুপ কে প্লাসমা চিকিৎসা দেওয়া হবে না এবং তাদেরকে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত পর্যবেক্ষণ করবেন এবং তাদের মধ্যে সুস্থ হওয়া হার কত শতাংশ তা যাচাই করবেন । যদি ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে এটা প্রমাণিত হয় যে প্লাজমা চিকিৎসায় সুস্থ হওয়ার হার অন্যান্য রোগীদের থেকে অনেক অংশে বেশি বা এটা 100% সফল তখন তা সকলের মধ্যে চিন্তা-ভাবনা করা হবে। সম্প্রতি ভারতের দিল্লিতে একটি হাসপাতাল এ দাবি করা হয় যে তারা প্লাজমা চিকিৎসা শতভাগ সফল হয়েছেন। করণা ভাইরাসে আক্রান্ত মৃত্যুপথযাত্রীর একটি রোগীকে তার পরিবারের ইচ্ছায় শেষ চিকিৎসা হিসেবে প্লাসমা থেরাপি দেওয়া হয় এবং তা সফল হয় এবং কয়েক দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ সুস্থ করো হয়ে ওঠে। যদিও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে তাসমান চিকিৎসার জন্য এখনও ব্যাপক গবেষণা দরকার কারণ তার মাঝে কিচেন মাধ্যমে শরীরে আসলেই কি এন্টিবডি তৈরি হয় এবং সেটা কতদিন পর্যন্ত কার্যকর থাকবে সে সম্পর্কে কোনো নিশ্চিত গবেষণার ফলাফল পাওয়া যায়নি। তাই ব্যাপক গবেষণার পর জানা যাবে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে প্লাসমা থেরাপি কতটুকু যুক্তিযুক্ত হবে ভবিষ্যতে। ইতিমধ্যে অনেকগুলো দেশের তাপমাত্রা পালিয়ে ব্যাপকহারে গবেষণা চলছে তাই আমরা আশা করতে পারি অতি দ্রুত আমরা তার চিকিৎসা সম্পর্কে জানতে পারবো।

Related Posts

25 Comments

Leave a Reply