Cheap price backlink from grathor: info@grathor.com

বাংলাদেশে আবিষ্কৃত হল করোনাৱ প্রত্যাশিত ওষুধ!

বাংলাদেশে আবিষ্কৃত হল করোনাৱ প্রত্যাশিত ওষুধ:

Marketing

বিশ্বের সবাই যেখানে ঘটনা ওষুধ তৈরিতে ব্যস্ত কিন্তু এখনো পর্যন্ত কেউ সফল হতে পারেনি বা কোনো কার্যকর ভ্যাকসিন বাজারে আনতে পারে নাই সেই সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের একদল বিশিষ্ট চিকিৎসক দাবি করেছেন যে তারা করোনা ভাইরাস প্রতিরোধের জন্য কার্যকরী ওষুধের সন্ধান পেয়েছেন। যার ফলে বিশ্বের অন্যান্য দেশের সাথে বাংলাদেশের নামও যুক্ত হলো কোৱনা ভাইরাস প্রতিরোধে কার্যকরী ঔষধ আবিষ্কারের জন্য।
বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডাক্তার তারেক আলম ও তার একজন সহযোগী চিকিৎসক প্রায় দেড় মাস ধরে গবেষণার প্রাপ্ত ফল এটি। তারা জানান করণা ভাইরাসে আক্রান্ত প্রায় 60 জন রোগীকে তাদের তৈরি ওষুধ দেবার মাত্র 4 দিনের মাথায় সেই সকল রোগি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠেন। তারা সেসব কোন রোগীকে অ্যান্টিপ্রোটোজোয়াল মেডিসিন ইভারমেকটিনের সিঙ্গল ডোজের সঙ্গে অ্যান্টিবায়োটিক ডক্সিসাইক্লিন প্রয়োগ করেন।
এই ওষুধের প্রয়োগের পর এর ফলাফল দেখে ডাক্তারগন সম্পূর্ণ অবাক হয়ে যান। যদি তারা আরো আগে ওষুধের প্রয়োগ করা হতো তবে দেশের এত করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগীকে অকালে হারাতে হতো না।
এই ওষুধগুলো নতুন কোন ওষুধ নয় এগুলো অনেক পুরনো ঔষধ , এর আগেও সার্স মহামারীৱ সময় এই ওষুধগুলো ব্যবহার করা হয়েছিল ।
তারা দাবি করেন যে এই ওষুধে হাইড্রক্সি ক্লোরোকুইন চেয়ে অনেক বেশি কার্যকর। এই ওষুধ নিয়ে ইতিমধ্যে ভারতের গবেষণা শুরু হয়ে গেছে।
উল্লেখ্য যে এই ঔষধটি যে 60 জন রোগীর উপর প্রয়োগ করা হয়েছিল তারা কেউ মারাত্মক অসুস্থ ছিল না এছাড়া তাদের শরীরে করণা সংক্রমণের মধ্যম লক্ষণ ছিল। তাদের হাসপাতালে করণা ভাইরাস আক্রান্তদের জন্য আইসিইউ এর ব্যবস্থা ছিল না । তাই মুমূর্ষু রোগীদের ওপর এই ওষুধটি প্রয়োগ করা যায়নি। যদি তাদের উপর প্রয়োগ করা যেত তবে হয়তো তারা অতি দ্রুত সুস্থ হয়ে যেত আর বাংলাদেশের এভাবে অকাল মৃত্যুর হার কমে যেত।
এই ওষুধটির কার্যকারিতা নিয়ে জন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমতি ক্রমে যদি ব্যাপকভাবে গবেষণা করা হয় তবে পুরো বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের জন্য একটি সুবর্ণ সুযোগ হয়ে দাঁড়াবে।
উল্লেখ্য যে পৃথিবীর প্রায় 62 ব্যক্তিদের করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধে এর কার্যকরী ওষুধ তৈরিতে ব্যস্ত। যদি আমাদের দেশের এই ওষুধটির উপর যে গবেষণা চলছে সে গবেষণা যদি সফল হয় তবে ওই সকল দেশের সাথে আমাদের দেশের নাম যোগ হবে। আশা করছি সেইদিন খুব শীঘ্রই আসবে।  আর তত দিন পর্যন্ত আমাদের উচিত ঘরে নিরাপদে অবস্থান তার অযথা বাইরে বের না হওয়া এবং ঘনঘন অন্তত 20 সেকেন্ড ধরে হাত ধোয়া। ধন্যবাদ।

Related Posts

13 Comments

Leave a Reply